হত্যাকাণ্ডের পরপরই ঘটনাস্থলের আশপাশে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করে পুলিশ। ফুটেজে ধরা পড়া দৃশ্যের ভিত্তিতে অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়। পুলিশ জানায়, তাদের তৎপরতায় দ্রুত গ্রেফতার সম্ভব হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি)-এর একটি বিশেষ দল একাধিক স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামীদের গ্রেফতার করে। অভিযানের সময় তারা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আলামতও জব্দ করেছে বলে জানা গেছে।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে চারজনের শিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে পুলিশ দাবি করেছে। অন্যদিকে, গ্রেফতারকৃত অপর ব্যক্তি ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক। তাদের রাজনৈতিক পরিচিতি হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য এবং প্রেক্ষাপট নিয়ে নতুন প্রশ্ন তৈরি করেছে।
পুলিশের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, "সিসি ক্যামেরার ফুটেজ আমাদের তদন্তে বড় ভূমিকা রেখেছে। অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে, এবং আমরা শিগগিরই ঘটনার পেছনের প্রকৃত কারণ উদঘাটন করব।"
গ্রেফতারকৃতদের আজই আদালতে তোলা হবে বলে জানা গেছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাদের রিমান্ড চেয়ে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
এই হত্যাকাণ্ড এবং এর পেছনে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি চট্টগ্রামবাসীর মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। বিভিন্ন মহল থেকে দ্রুত এবং স্বচ্ছ তদন্তের দাবি উঠেছে।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, এ মামলায় কয়েকজন পলাতক আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। এই বিষয়ে আরও তথ্য পাওয়া গেলে জানানো হবে।
No comments:
Post a Comment